ফিলিপ লাম | পাঠক ভাবনা | DW | 01.06.2010
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

ফিলিপ লাম

বিশ্বকাপ ফুটবলে জার্মান দলের নব নিযুক্ত অধিনায়ক ফিলিপ লামকে অভিনন্দন৷ প্রত্যাশা , তাঁর যোগ্য নেতৃত্বে আমাদের ...

প্রিয় দল জার্মানি বিশ্বকাপ জয় করবে৷ জার্মান দলের প্রতি রইলো অনেক অনেক শুভকামনা৷ আশরাফুল ইসলাম, জয়সিদ্ধি, কিশোরগঞ্জ, বাংলাদেশ৷

মোনালিসা অনুষ্ঠানটি আমার খুব ভালো লাগছে৷ এতে নারীদের এগিয়ে যাবার বাস্তব কাহিনী শুনতে পাচ্ছি৷ যখন শুনি তখন আনন্দিত হই৷ কারণ নারীরা একবিংশ শতাব্দিতেও পিছিয়ে রয়েছে৷ মোনালিসা শোনার পর অনেক নারী তাদের আত্মবিশ্বাসকে দৃঢ় করবে৷ পাশাপাশি পুরুষ শ্রোতারা নারীদের উৎসাহিত করবে চ্যালেঞ্জ নেওয়ার জন্য৷ ডয়েচে ভেলে জার্মান রেডিও’র সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন৷ আজমাল হোসেন মামুন

বিজ্ঞান ডটকম পরিবেশনায় আই প্যাড এবং ই-বুক নিয়ে নতুন তথ্য খুব ভালো লাগলো৷ এই পরিবেশনা শুনে অনেক জ্ঞান অর্জন করলাম, ধন্যবাদ৷ রবিউল হোসেন, নওগাঁ, বাংলাদেশ৷

বিশ্বকাপ উপলক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকায় পতিতাবৃত্তি বাড়া নিয়ে প্রতিবেদনটি খুবই চমৎকার হয়েছে৷ আমরা জানতে পারলাম সেখানকার কেউ কেউ পতিতাবৃত্তিকে বৈধ করার ওপর জোর দিচ্ছেন৷ আমরা মনে করি পতিতাবৃত্তিকে বৈধ করা হলে এটা হবে দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য আত্নঘাতী পদক্ষেপ৷ কারণ এমনিতেই ঐ অঞ্চলে এইচআইভি এইডস এর প্রকোপ অনেক বেশি৷ স্থানীয় গীর্জার বঙ্গিভে মাথেথোয়া তরুণ প্রজন্মকে রক্ষা করতে যে সংগঠনটি গড়ে তুলেছেন তা সত্যি প্রশংসার দাবীদার৷ মান্ডিসা নামের একজন তরুণীকে জোর করে পতিতাবৃত্তিতে নিয়ে যাওয়ার কাহিনী আমাদেরকে হতবাক করেছে৷ অ-মানবিক এই নিষ্ঠুর আচরণ সত্যি মানবজাতির জন্য কলঙ্কের৷ আমরা এই ধরণের নির্যাতনকারীদের ধিক্কার জানাই৷ প্রতিবেদনে জানলাম দক্ষিণ আফ্রিকার ডার্বান’এ আরেক সংগঠন স্ভেট -এর জোর দাবি, পতিতাবৃত্তিকে বৈধ করা হোক৷ এর ফলে জোর করে কোন মেয়েকে ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হবে না৷ সংগঠনের প্রধান ভিভিয়ান লালু জানান, বিশ্বকাপের আগেই তা হওয়া উচিৎ৷ অবৈধ বলেই ঠিক কতজন মানুষ এইড্স রোগে আক্রান্ত তার সঠিক হিসাব কেউ জানে না৷

ভিভিয়ান আরো বলেছেন, আমাদের ধারণা এই পেশাকে বৈধ করা হলেই এইচআইভি বহনকারীদের সঠিক সংখ্যা আমরা জানতে পারবো৷ তখন জোর করে কাউকে এই পেশায় আনা হবে না৷ এইড্স রোগটির সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে৷ ২০০৬ সালে জার্মানিতে বিশ্বকাপ চলাকালে বলা হয়েছিল, চল্লিশ হাজার মেয়েকে জোর করে ধরে আনা হয়েছে পতিতাবৃত্তির জন্য৷ শেষ পর্যন্ত একটি মেয়েকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি, যে অনিচ্ছায় জার্মানিতে পতিতাবৃত্তির জন্য গিয়েছিল৷ দক্ষিণ আফ্রিকাতেও শেষ পর্যন্ত তা-ই হবে৷ আমরা ভিভিয়ান এর সাথে একমত নই৷ কারণ পতিতাবৃত্তি বৈধ করা হলে যে এইচআইভি এইডস এর সঠিক পরিসংখ্যান জানা যাবে এর কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখা এখনো পৃথিবীতে নেই৷ তিনি কোন দৃষ্টিকোণ থেকে পতিতাবৃত্তিকে বৈধ করার প্রস্তাব তুলেছেন তা এখন সেখানকার জনগণের ভেবে দেখা উচিৎ৷ কারণ এই প্রস্তাবের মাধ্যমে তার কোন অসৎ উদ্দেশ্য লুকিয়ে থাকতে পারে৷ আমরা তার এই উদ্ভট দাবির প্রতি তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানাচ্ছি৷ আমাদের বিশ্বাস ভিভিয়ানার স্ভেট সংগঠনটি পতিতাবৃত্তি চক্রের সাথে শতভাগ জড়িত কিংবা ঐ সংগঠনের মাধ্যমে পতিতাকার্যক্রম পরিচালিত হয়৷ তাই আমরা ডয়চে ভেলের মাধ্যমে দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের প্রতি দাবি জানাচ্ছি ভিভিয়ানাসহ তার স্ভেট সংগঠনের সকল কর্মীকে যেন আইনের আওতায় আনা হয়৷ তাহলে পতিতাবৃত্তির মূল চক্রের হোতা কে বা কারা তা বেরিয়ে আসবে৷

দিদারুল ইকবাল, তাছলিমা আক্তার লিমা, শহিদুল কায়সার লিমন, আনোয়ারা বেগম, তাছলিমা বেগম, শাহাদাত হোসেন, মুছলিমা বেগম, আব্দুর রাজ্জাক, জোবেদা রিনা, উম্মে সালমা মাছুমা, লিয়াকত আলী, হাজেরা বেগম, রফিকুল ইসলাম, আয়েশা বেগম, শাওন খান, আসিফুল ইসলাম রাতুল, ডয়চে ভেলে এফএম লিসেনার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাড়ী- ৩৩৬, সেকশন- , রোড- , মিরপুর, ঢাকা- ১২১৬, বাংলাদেশ