জামিন পেয়েছেন শহীদুল আলম
১৭ জুন ২০০৯শহীদুল বলেন, ঘটনার সময় তিনি বাংলাদেশের ভেতরেই ছিলেন এবং বিএসএফ তাঁকে ডেকে ভারতীয় সীমান্তে নিয়ে যায়৷ আর মামলাটি ভারতীয় নাগরিকদের জন্য প্রযোজ্য এই হিসাবে তাকে জামিন দেয়া হয়েছে৷ কুড়িগ্রামের রৌমারী ক্যাম্পের কমান্ডার দাউদ আলি, বাংলাদেশ সীমান্ত অবৈধভাবে অতিক্রমের কারণে শহীদুলের বিরুদ্ধে এই মামলা করেন৷ এরপর কুড়িগ্রাম জেলা আদালত থেকে জামিন নেন শহীদুল৷
মঙ্গলবার ফটোসাংবাদিক শহীদুল ব্রহ্মপুত্র নদের উপর ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক-এর হয়ে একটি কাজ করার সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ তাঁকে ডেকে নিয়ে যায় এবং গ্রেপ্তার করে৷ শহিদুল আলম জানান, এসময় প্রাথমিকভাবে তার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হলেও পরে তাঁকে মুক্তি দেয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় ৷মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে তাঁকে বাংলাদেশ সীমান্ত রক্ষীবাহিনী বিডিআরের হাতে তুলে দেয়৷
বিষয়টি নিয়ে আর কোন আইনগত জটিলতা নেই বলে ডয়চে ভেলেকে জানিয়েছেন এই ফটোসাংবাদিক৷
প্রতিবেদক: ঝুমুর বারী, সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল-ফারূক